‘বাংলাদেশের নিজস্ব সাহিত্য-সংস্কৃতি ও মূল্যবোধ সুপরিকল্পিতভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে’

রাজশাহীতে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় বক্তারা বলেছেন, জিয়া মানেই স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতীক। বাংলাদেশকে যদি একটি শরীর ধরা হয় তাহলে তার প্রাণ হলো জিয়াউর রহমান। তারা বলেন, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে একটি দেশের সহযোগিতায় নানা সংগঠন-সংস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের নিজস্ব সাহিত্য, সংস্কৃতি, মূল্যবোধ ও সার্বভৌমত্বের চেতনা ধ্বংস করা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারলে আমাদের নিজস্ব অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যাবে।

শনিবার রাতে রাজশাহী নগরীর একটি রেস্টুরেন্টের কনফারেন্স রুমে জাতীয়তাবাদী লেখক ফোরাম রাজশাহীর উদ্যোগে ‘জাতিসত্তার রূপকার : জিয়াউর রহমান’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন বক্তারা।

এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন বিশিষ্ট লেখক-গবেষক-সাংবাদিক ও নজরুল ইনস্টিটিউটের সাবেক নির্বাহী পরিচালক কবি আবদুল হাই শিকদার।

https://googleads.g.doubleclick.net/pagead/ads?gdpr=0&us_privacy=1—&client=ca-pub-1192651744743967&output=html&h=280&adk=1138353599&adf=1434056018&pi=t.aa~a.3208726436~i.10~rp.4&w=509&fwrn=4&fwrnh=100&lmt=1682039673&num_ads=1&rafmt=1&armr=3&sem=mc&pwprc=8184515032&ad_type=text_image&format=509×280&url=https%3A%2F%2Fwww.dailynayadiganta.com%2Fdiscussion%2F669926%2F%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25B2%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25A6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B6%25E0%25A7%2587%25E0%25A6%25B0-%25E0%25A6%25A8%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%259C%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%2595%25E0%25A7%2583%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25BF-%25E0%25A6%2593-%25E0%25A6%25AE%25E0%25A7%2582%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AF%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%258B%25E0%25A6%25A7-%25E0%25A6%25B8%25E0%25A7%2581%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B2%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AA%25E0%25A6%25BF%25E0%25A6%25A4%25E0%25A6%25AD%25E0%25A6%25BE%25E0%25A6%25AC%25E0%25A7%2587-%25E0%25A6%25A7%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%25AC%25E0%25A6%2582%25E0%25A6%25B8-%25E0%25A6%2595%25E0%25A6%25B0%25E0%25A6%25BE-%25E0%25A6%25B9%25E0%25A6%259A%25E0%25A7%258D%25E0%25A6%259B%25E0%25A7%2587&fwr=0&pra=3&rh=127&rw=508&rpe=1&resp_fmts=3&wgl=1&fa=27&adsid=ChAI8MWDogYQuZ_Ei4v6-6tuEj0AiqeRCPN2l6arF0aUqAfJEVXcA0RHourfVPxocaIxVOr4A2LsxdO7VaRvBOZ4RevBiAhTBhLxmIVSevtJ&uach=WyJXaW5kb3dzIiwiMC4xLjAiLCJ4ODYiLCIiLCIxMDkuMC41NDE0LjEyMCIsW10sZmFsc2UsbnVsbCwiNjQiLFtbIk5vdF9BIEJyYW5kIiwiOTkuMC4wLjAiXSxbIkdvb2dsZSBDaHJvbWUiLCIxMDkuMC41NDE0LjEyMCJdLFsiQ2hyb21pdW0iLCIxMDkuMC41NDE0LjEyMCJdXSxmYWxzZV0.&dt=1682039672950&bpp=3&bdt=1191&idt=-M&shv=r20230413&mjsv=m202304120102&ptt=9&saldr=aa&abxe=1&cookie=ID%3D377a53ae78362eca-22d8a6fc25dd003e%3AT%3D1681202356%3AS%3DALNI_MbNoP5M-u5Mc2UhCEIMJi3cvKYxVg&gpic=UID%3D00000bf2864ddb53%3AT%3D1681202356%3ART%3D1682035960%3AS%3DALNI_MYFu7UyppNgGqj-zlBLRfri-owZaA&prev_fmts=0x0&nras=2&correlator=2705956840564&frm=20&pv=1&ga_vid=1408456954.1681202347&ga_sid=1682039672&ga_hid=1859490542&ga_fc=1&ga_cid=2091963611.1682035954&u_tz=360&u_his=5&u_h=768&u_w=1024&u_ah=728&u_aw=1024&u_cd=24&u_sd=0.9&dmc=8&adx=172&ady=1299&biw=1122&bih=730&scr_x=0&scr_y=0&eid=44759875%2C44759926%2C44759842%2C31071755%2C31073968%2C31074011%2C42531706%2C44786499&oid=2&pvsid=3183671980050311&tmod=373912268&uas=0&nvt=1&ref=https%3A%2F%2Fwww.dailynayadiganta.com%2Fart-literature%2F73&fc=1408&brdim=0%2C0%2C0%2C0%2C1024%2C0%2C1024%2C728%2C1137%2C730&vis=1&rsz=%7C%7Cs%7C&abl=NS&fu=128&bc=31&jar=2023-04-21-01&ifi=2&uci=a!2&btvi=1&fsb=1&xpc=syYZ8pk04U&p=https%3A//www.dailynayadiganta.com&dtd=202

ফোরামের সভাপতি ও রাজশাহী অ্যাডভোকেট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মো: আবুল কাসেমের সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক প্রফেসর ড. ইফতিখারুল আলম মাসউদের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান আলোচক ছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়ার সাবেক ভিসি প্রফেসর ড. এম রফিকুল ইসলাম।

অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক এবং রাজশাহী সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এরশাদ আলী ঈসা, রাবি শিক্ষক প্রফেসর ড. তারেক ফজল, রুয়েট প্রফেসর রবিউল সরকার, রাজশাহী সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সরদার আবদুর রহমান, রাজশাহী অ্যাডভোকেট বার অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক পারভেজ টি. জাহেদী, রাবি প্রফেসর ড. জিএম শফিউর রহমান, অ্যাডভোকেট সাঈদ কবীর সৌরভ, দৈনিক নতুন প্রভাত পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সোহেল মাহবুব, ড. সাদিকুল ইসলাম স্বপন, রাবি ছাত্রদল নেতা সুলতানুল ইসলাম রাহী, মহানগর ছাত্রদল নেতা আকবর আলী প্রমুখ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে কবি আব্দুল হাই শিকদার বলেন, রাজনৈতিক নেতৃত্ব যখন আত্মসমর্পণ করেছে তখন জিয়াউর রহমান বিদ্রোহের অগ্নিস্ফুলিঙ্গ হিসেবে আবির্ভূত হন। তিনি বলেন, শাসক জিয়ার বিকল্প এখনো বাংলাদেশে তৈরি হয়নি।

তিনি আরো বলেন, জিয়া মানেই স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষার প্রতীক। বাংলাদেশকে যদি একটি শরীর ধরা হয় তাহলে প্রাণ হলো হলো জিয়াউর রহমান। বালাদেশী জাতীয়তাবাদ প্রতিষ্ঠার জন্য আমরা জিয়ার নিকট ঋণী। তিনি আধুনিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠারও জনক।

তিনি আরো বলেন, এখন পরিবর্তনের জন্য তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। তারাই গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার নতুন ইতিহাস গড়বে।

বিএনপি নেতা মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল বলেন, অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে একটি দেশের সহযোগিতায় নানা সংগঠন-সংস্থার মাধ্যমে বাংলাদেশের নিজস্ব সাহিত্য, সংস্কৃতি, মূল্যবোধ ও সার্বভৌমত্বের চেতনা ধ্বংস করা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে না পারলে আমাদের নিজস্ব অস্তিত্বই বিলীন হয়ে যাবে।